জুলিয়া কোচ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধনী মহিলাদের র্যাংকিংয়ের প্রথম স্থানটি কোচ ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা ডেভিড কোচের বিধবা জুলিয়া কোচের কাছে যায়। স্মরণীয় বিষয় এই যে এই কর্পোরেশনটি বিনিয়োগের পাশাপাশি তেল পরিশোধন এবং শিল্প উৎপাদনে (রাসায়নিক পণ্য, বিল্ডিং উপকরণ, কাপড় ইত্যাদি) জড়িত। ২০২২ সালে তেলের দাম বৃদ্ধির পটভূমিতে, কোচ ইন্ডাস্ট্রিজের আয় আগের $১১৫ থেকে $১২৫ বিলিয়ন বেড়েছে। জুলিয়া কোচের ব্যক্তিগত সম্পদ এই বছর অনুমান করা হয়েছে $৫৬ বিলিয়ন, যা ২০২১ সালে $৫১ বিলিয়ন ছিল।
এলিস ওয়ালটন ($৫৫.৭ বিলিয়ন)
আমেরিকার ধনী মহিলাদের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানটি ওয়ালমার্টের সম্পত্তির উত্তরাধিকারী অ্যালিস ওয়ালটনের দখলে। গত বছর, কোম্পানির শেয়ারের তীব্র পতনের কারণে, এই ব্যবসায়ী মহিলা $ ১২.২ বিলিয়ন হারান। একই সময়ে, ফোর্বস ইউএসএ তার পারিবারিক ট্রাস্ট এর অংশীদারিত্বের অনুমান সংশোধিত করেছে। এই বছরের হিসাবে, অ্যালিস ওয়ালটনের মোট সম্পদের পরিমাণ অনুমান করা হয়েছে $৫৫.৭ বিলিয়ন।
ম্যাকেঞ্জি স্কট ($৩৭.৭ বিলিয়ন)
অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের প্রাক্তন স্ত্রী ম্যাকেঞ্জি স্কট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সফল নারী উদ্যোক্তাদের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন। যাইহোক, গত বছর ব্যবসায়ী মহিলার ভাগ্য ২০.৮ বিলিয়ন ডলার কমেছে অ্যামাজনের শেয়ারের উল্লেখযোগ্য পতনের কারণে, যা তার আয়ের প্রধান উৎস। এছাড়াও, দাতব্য অবদানের বৃদ্ধি জনহিতকরের আর্থিক অবস্থাকেও প্রভাবিত করে। রেফারেন্সের জন্য, ম্যাকেঞ্জি স্কট দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন উপায়ে দাতব্য প্রতিষ্ঠানে দান করে আসছেন।
জ্যাকলিন মার্স ($৩৭ বিলিয়ন)
চতুর্থ স্থানে রয়েছে জ্যাকুলিন মার্স। উদাহরণস্বরূপ, তিনি মার্সের মতো জনপ্রিয় মিষ্টির বিক্রির স্থির বৃদ্ধি সেইসাথে পশুখাদ্যের জন্য তার সম্পদ বৃদ্ধি করেছেন। জ্যাকলিন মার্স আমেরিকান ক্যান্ডি কোম্পানি মার্স, ইনকর্পোরেটেডের উত্তরাধিকারী। গত এক বছরে, তার ভাগ্য $৫.২ বিলিয়ন বেড়ে $৩৭ বিলিয়নে পৌঁছেছে।
মরিয়ম অ্যাডেলসন (২৬.৪ বিলিয়ন ডলার)
মরিয়ম অ্যাডেলসন, একজন ইসরায়েলি আমেরিকান চিকিৎসক, রাজনৈতিক দাতা এবং ক্যাসিনোর উত্তরাধিকারী, আমেরিকার শীর্ষ ৫ ধনী মহিলার তালিকায় রয়েছেন। গত এক বছরে, তার ভাগ্য $৪ বিলিয়ন কমেছে এবং এখন অনুমান করা হয়েছে $২৬.৪ বিলিয়ন। যাইহোক, উদ্যোগী ব্যক্তি মরিয়ম অ্যাডেলসন আগের ক্ষতি পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করছেন এবং এটি স্বীকার করা উচিত যে বেশিরভাগ অংশে তিনি সফলও হয়েছেন।
ঝলমলে আলোর বাতি, অনন্য হ্যান্ডমেড গিফট, জিঞ্জারব্রেডের ঘ্রাণ, এবং গরম মুল্ড ওয়াইন— কেবলমাত্র এই কয়েকটি জিনিসের কারণেই দর্শনার্থীরা ইউরোপের ক্রিসমাস মার্কেটের দিকে আকর্ষিত হয়। আপনি যদি ছুটির সময় ভ্রমণ করার জন্য সেরা জায়গা খুঁজে বেড়ান, তবে এই তালিকা আপনাকে সঠিক দিকনির্দেশনা দেবে। এখানে ফোর্বস ম্যাগাজিন অনুযায়ী ইউরোপের সেরা ক্রিসমাস মার্কেটের তালিকা দেয়া হল।
বিশ্বের অনেক দেশই ওয়াইন তৈরির ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত, কিন্তু তার মধ্যে শুধুমাত্র অল্প কিছু দেশেই দারুণ স্বাদের ওয়াইন পাওয়া যায়। আসুন আজ বিশ্বের সেরা মানের ওয়াইন তৈরি করে এমন কিছু দেশ সম্পর্কে জেনে নেই।
সাম্প্রতিককালে সবচেয়ে বড় খবর হলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়। এই ঘটনাটি সারা বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, যা আমাদের আবারও মনে করিয়ে দেয় যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস জুড়ে, বেশ কয়েকজন প্রেসিডেন্ট নাটকীয়ভাবে দেশটির অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির পুনর্বিন্যাস করেছে এবং বিদেশে দেশটির প্রভাব জোরদার করেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে প্রভাবশালী কিছু ঘটনার দিকে আলোকপাত করা যাক
